অবশেষে চলে গেলেন ডঃ আফিয়া সিদ্দিকী, পাকিস্তানী নিউরো সাইনটিষ্ট।
-----------------------
তিনি দীর্ঘ দিন যাবত আফগানিস্থানের বাঘ্রাম জেল এবং ইউ এস প্রিজন সেলে বন্ধী ছিলেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তিনি আমেরিকান সৈন্যদেরকে হত্যা করার চেষ্টা করেছিলেন এবং আল-কায়দার সহযোগী ছিলেন। আর এই অভিযোগের কারনে US কোর্ট তাকে ৮৬ বছর কারাদণ্ড দিয়েছিল। বাগ্রাম জেলে তার উপর চলছিলো অমানবিক নির্যাতন।
-----------------------
তিনি দীর্ঘ দিন যাবত আফগানিস্থানের বাঘ্রাম জেল এবং ইউ এস প্রিজন সেলে বন্ধী ছিলেন। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল তিনি আমেরিকান সৈন্যদেরকে হত্যা করার চেষ্টা করেছিলেন এবং আল-কায়দার সহযোগী ছিলেন। আর এই অভিযোগের কারনে US কোর্ট তাকে ৮৬ বছর কারাদণ্ড দিয়েছিল। বাগ্রাম জেলে তার উপর চলছিলো অমানবিক নির্যাতন।
আফিয়া সিদ্ধিকি গ্রাজুয়েশন করেছিলেন Massachusetts institute of
Technology, Uk থেকে এবং PHD করেছিলেন Brandis unversity, US থেকে। ২০০৩
সালে FBI তাকে কিডন্যাপ করেছিল এবং তাকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো
আফগানিস্থানের বাগ্রাম জেলে।
জেলে তাকে রাখা হয়েছিলো পুরুষদের সাথে যেখানে ছিল না আলাদা কোন বাথরুমএর ব্যাবস্থা। আমেরিকান সৈন্যরা তাকে যত রকম উপায়ে সম্ভব নির্যাতন করেছিলে। দিনে তাকে কয়েক বার ধর্ষন করা হত। তাকে উলঙ্গ থাকতে বাধ্য করা হত। এবং তাকে বলা হত কুরআনে পাকের উপর দিয়া হেটে যাবার জন্য তার কাপড় ফিরে পাবার জন্য (নাউজুবিল্লাহ)। ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারীতে তাকে একপেশে বিচারের মাধ্যমে সাজা দেওয়া হয়েছিল ৮৬ বছর সস্রম কারাদন্ড যা ছিল মানবিকতার উপর চরম অন্যায়। এটা ছিল পুরোপুরি অন্যায় এবং একতরফা সিদ্ধান্ত।
৫ বছর পর তার তিন সন্তান্দের মধ্যে বড় ছেলে ১১ বছর বয়সী আহমাদ সিদ্ধিকীকে মুক্তি দেয় হয় ২০০৮ সালে যাকেও গ্রেফতার করা হয়েছিল তার মায়ের সাথে ২০০৩ সালে। তার ছোট দুই সন্তানের কথা কেউ জানে না। অনেকে বলে থাকে যে তাদেরকে মেরে ফেলা হয়েছে। আফিয়া তখনও FBI এর কাস্টাডিতে। যখন তার বিচার চলছিল তখন তার স্ট্যাটমেন্ট জাজের উদ্দেশ্যে-
আপনি তাদের কে ক্ষমতা দিয়েছেন আমাকে রেপ করার, আমাকে উলঙ্গ করে সার্চ করার। আমি তো সেদিন ই মরে গিয়েছি যেদিন আমাকে প্রথম ধর্ষন করা হয়েছিলো এবং উলঙ্গ করে সার্চ করা হয়েছিলো। আমাকে ছেড়ে দিন আমাকে আমার দেশে যেতে দিন।
এই পাকিস্তানী বিজ্ঞানী যখন us prison cell এ ৮৬ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছিলেন তখন তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হন এবং একই সময়ে তার বন্ধী জীবদ্দশায় যৌন নির্যাতনের মাধ্যমে প্রেগনেন্ট করার অভি্যোগ রয়ছে।
তাকে গ্রফতার করার আগে FBI তার বিরুদ্ধে কিছু সাজানো নাটক মঞ্চস্থ করছিলো। অন্য কোনো দিন তা বলবো ইনশাহ্ আল্লাহ। শুধু এইটুকু বলবো তার উপর যে নির্যাতন, অত্যাচার করা হয়েছিলো, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ছিলো সে হিসাবে খুব-ই নগন্য। খোদ পাকি সরকারেই FBI কে সহায়তা করাছিল তাকে কিডন্যাপ করতে। ডঃ আফিয়ার উপর নির্যাতন এবং মুসলিম বিশ্বের মুখ বন্ধ করে রাখা, মুসলিমদের জন্য একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় হয়ে থাকবে। আল্লাহ আমাদের ইসলামের উপর বাঁচার এবং মরার তৌফিক দিন। আমিন।
(কিছু কিছু সোর্স বলছে তার মৃত্যর সংবাদ গুজব, আল্লাহ মালুম)
জেলে তাকে রাখা হয়েছিলো পুরুষদের সাথে যেখানে ছিল না আলাদা কোন বাথরুমএর ব্যাবস্থা। আমেরিকান সৈন্যরা তাকে যত রকম উপায়ে সম্ভব নির্যাতন করেছিলে। দিনে তাকে কয়েক বার ধর্ষন করা হত। তাকে উলঙ্গ থাকতে বাধ্য করা হত। এবং তাকে বলা হত কুরআনে পাকের উপর দিয়া হেটে যাবার জন্য তার কাপড় ফিরে পাবার জন্য (নাউজুবিল্লাহ)। ২০১০ সালের ফেব্রুয়ারীতে তাকে একপেশে বিচারের মাধ্যমে সাজা দেওয়া হয়েছিল ৮৬ বছর সস্রম কারাদন্ড যা ছিল মানবিকতার উপর চরম অন্যায়। এটা ছিল পুরোপুরি অন্যায় এবং একতরফা সিদ্ধান্ত।
৫ বছর পর তার তিন সন্তান্দের মধ্যে বড় ছেলে ১১ বছর বয়সী আহমাদ সিদ্ধিকীকে মুক্তি দেয় হয় ২০০৮ সালে যাকেও গ্রেফতার করা হয়েছিল তার মায়ের সাথে ২০০৩ সালে। তার ছোট দুই সন্তানের কথা কেউ জানে না। অনেকে বলে থাকে যে তাদেরকে মেরে ফেলা হয়েছে। আফিয়া তখনও FBI এর কাস্টাডিতে। যখন তার বিচার চলছিল তখন তার স্ট্যাটমেন্ট জাজের উদ্দেশ্যে-
আপনি তাদের কে ক্ষমতা দিয়েছেন আমাকে রেপ করার, আমাকে উলঙ্গ করে সার্চ করার। আমি তো সেদিন ই মরে গিয়েছি যেদিন আমাকে প্রথম ধর্ষন করা হয়েছিলো এবং উলঙ্গ করে সার্চ করা হয়েছিলো। আমাকে ছেড়ে দিন আমাকে আমার দেশে যেতে দিন।
এই পাকিস্তানী বিজ্ঞানী যখন us prison cell এ ৮৬ বছরের কারাদণ্ড ভোগ করছিলেন তখন তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত হন এবং একই সময়ে তার বন্ধী জীবদ্দশায় যৌন নির্যাতনের মাধ্যমে প্রেগনেন্ট করার অভি্যোগ রয়ছে।
তাকে গ্রফতার করার আগে FBI তার বিরুদ্ধে কিছু সাজানো নাটক মঞ্চস্থ করছিলো। অন্য কোনো দিন তা বলবো ইনশাহ্ আল্লাহ। শুধু এইটুকু বলবো তার উপর যে নির্যাতন, অত্যাচার করা হয়েছিলো, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ ছিলো সে হিসাবে খুব-ই নগন্য। খোদ পাকি সরকারেই FBI কে সহায়তা করাছিল তাকে কিডন্যাপ করতে। ডঃ আফিয়ার উপর নির্যাতন এবং মুসলিম বিশ্বের মুখ বন্ধ করে রাখা, মুসলিমদের জন্য একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় হয়ে থাকবে। আল্লাহ আমাদের ইসলামের উপর বাঁচার এবং মরার তৌফিক দিন। আমিন।
(কিছু কিছু সোর্স বলছে তার মৃত্যর সংবাদ গুজব, আল্লাহ মালুম)
source: Cyber group of bangladesh