নোটিশ

রবিবার, ২ অক্টোবর, ২০১১

‘আলাইহিস সালাম’ বাক্যটির ব্যবহার সম্পর্কে


আলাইহিস সালাম বাক্যটির অর্থ হলো উনার উপর সালাম অর্থাৎ খাছ শান্তি বর্ষিত হোক
উল্লেখ্যএক মুসলমান অপর মুসলমানের সাথে সাক্ষাত হলে সালাম দেয়া  নেয়া কুরআন শরীফ  হাদীছ শরীফ-এরই নির্দেশ
কুরআন শরীফ- ইরশাদ হয়েছে-
اذا حييتم بتحية فحيوا باحسن منها او ردوها ان الله كان على كلى شىء حسيبا
অর্থযখন তোমাদেরকে কেউ সালাম দেয় তখন তোমরাও তদপেক্ষা উত্তম বাক্যে সালামের জবাব প্রদান করো অথবা তদানুরূপই জবাব প্রদান করো নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক তিনি সর্ববিষয়ে হিসাব গ্রহণকারী (সূরা নিসাআয়াত শরীফ ৮৬)
হাদীছ শরীফ- ইরশাদ হয়েছে-
عن حضرت عبد الله بن عمرو رضى الله تعالى عنه ان رجلا سال رسول الله صلى الله عليه وسلم اى الاسلام خير قال تطعم الطعام وتقرئ السلام على من عرفت ومن لم تعرف
অর্থহযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত এক ব্যক্তি নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে জিজ্ঞেস করলেনইসলামের কোন বিষয়টি উত্তমতিনি বললেন, (ক্ষুধার্তকেখাদ্য খাওয়ানো এবং পরিচিত  অপরিচিত সকল মুসলমানকে সালাম দেয়া (বুখারীমুসলিম)
হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত হাদীছ শরীফ- ইরশাদ হয়েছেনুরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেনএক মুসলমানের উপর অপর মুসলমানের সদ্ব্যবহারের ছয়টি হক্ব রয়েছে তারমধ্যে প্রথমটিই হচ্ছে
يسلم عليه اذا لقيه
অর্থাৎ যখন কারো সাথে সাক্ষাৎ হবে তাকে সালাম দিবে (তিরমিযীমিশকাত)
মূল কথা হলোএকজন মুসলমান আরেকজন মুসলমানের সাথে সালাম বিনিময়ের যে উদ্দেশ্য কোন মুসলমানের নামের সাথে আলাইহিস সালাম ব্যবহারের সে একই উদ্দেশ্য
এছাড়া হাদীছ শরীফ- ইরশাদ হয়েছেকেউ কারো সালাম কোন ব্যক্তির নিকট পৌঁছার মাসয়ালা হলোসে বলবে যেঅমুক ব্যক্তি আপনাকে সালাম দিয়েছেন এর উত্তরে সালামের উত্তরদাতা বলবেন-
وعليك وعليه السلام
অর্থাৎ: “আপনার প্রতি এবং যিনি সালাম পাঠিয়েছেন উনার প্রতিও সালাম অর্থাৎ শান্তি বর্ষিত হোক
দেখা যাচ্ছেসালাম প্রেরণকারী ব্যক্তির সালামের জাওয়াব দানকালে উনার ক্ষেত্রে
আলাইহিস সালাম عليه السلام
ব্যবহৃত হচ্ছে কাজেইবলার অবকাশ রাখে না যে, ‘আলাইহিস সালাম বাক্যটি হযরত নবী  রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের ব্যতীত অন্যান্যদের ক্ষেত্রেও ব্যবহার করা শরীয়তের বিধানে কোন নিষেধ তো নেই বরং আদেশ রয়েছে
স্মরণীয় যে, শরীয়তের অনেক বিষয়ে দু ধরণের ফতওয়া বা মাসয়ালা বর্ণনা করা হয় একআম বা সাধারণ মাসয়ালা দুইখাছ বা বিশেষ মাসয়ালা

প্রথমত: সাধারণ মাসয়ালা হলোকুল-কায়িনাতের নবী  রসূলসাইয়্যিদুল মুরসালীনইমামুল মুরসালীনখাতামুন নাবিইয়ীননূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক-এর সাথে ‘ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যুক্ত করে বলতে হবে বা লিখতে হবে এবং এটা উম্মতের জন্য ফরযের অন্তর্ভুক্ত যেমন  প্রসঙ্গে আল্লাহ পাক তিনি নির্দেশ করেছেন-
يايها الذين امنوا صلوا عليه وسلموا تسليما
অর্থ:  হে ঈমানদাররাতোমরা হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি ছলাত পাঠ করো এবং সালামের মতো সালাম পেশ করো অর্থাৎ আদব রক্ষা করে তথা দাঁড়িয়ে সালাম পেশ করো

দ্বিতীয়ত: অন্যান্য নবী-রসূল আলইহিমুস সালাম উনাদের নাম মুবারক-এর সাথে ‘আলাইহিস সালাম যুক্ত করে বলতে হবে বা লিখতে হবে এটাও ফরযের অন্তর্ভুক্ত  সম্পর্কে কালামুল্লাহ শরীফ-এর অনেক আয়াত শরীফ- উনাদের প্রতি সালাম বর্ষিত হওয়ার বিষয়টি ইরশাদ হয়েছে
যেমন কালামুল্লাহ শরীফ- ইরশাদ হয়েছে-
سلم على نوح فى العالـمين
অর্থবিশ্ববাসীর মধ্যে হযরত নূহ আলাইহিস সালাম উনার প্রতি সালাম বা শান্তি বর্ষিত হোক (সূরা ছফফাতআয়াত শরীফ ৭৯)
سلم على ابراهيم
অর্থহযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম উনার প্রতি সালাম বা শান্তি বর্ষিত হোক (সূরা ছফফাতআয়াত শরীফ ১০৯)
سلم على موسى وهرون
অর্থহযরত মূসা আলাইহিস সালাম এবং হযরত হারূন আলাইহিস সালাম উনাদের প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক (সূরা ছফফাতআয়াত শরীফ ১২০)
سلم على ال ياسين
অর্থহযরত ইল্ইয়াসীন আলাইহিস সালাম উনার প্রতি শান্তি বর্ষিত হোক (সূরা ছফফাতআয়াত ১৩০)
سلم على المرسلين
হযরত রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের প্রতি সালাম বা শান্তি বর্ষিত হোক (সূরা ছফফাতআয়াত শরীফ ১৮১)
একইভাবে আল্লাহ পাক উনার নবী  রসূল হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম উনার সম্পর্কে ইরশাদ হয়েছে-
سلم عليه يوم ولدت ويوم اموت ويوم ابعث حيا
অর্থউনার প্রতি সালাম (শান্তি বা অবিভাদনযেদিন তিনি বিলাদত শরীফ লাভ করেন এবং যেদিন তিনি বিছাল শরীফ লাভ করেন এবং যেদিন তিনি জীবিত অবস্থায় পুনরুত্থিত হবেন (সূরা মারইয়াম আয়াত শরীফ ১৫)
উল্লেখ্যহযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম এবং সর্বোপরি সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীননূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের যারা পিতা-মাতাআহলে বাইতআযওয়াজ-আহলিয়াআল-আওলাদ বা সন্তান-সন্ততি আলাইহিমুস সালাম উনারা উনাদের পবিত্র যাত-এর সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার কারণে উনারা উনাদের অর্থাৎ নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানে সম্মানিত সুতরাং উনাদের নামের সাথেও আলাইহিস সালাম  আলাইহাস সালাম যুক্ত করে বলতে হবে বা লিখতে হবে
 বিষয়ে নক্বলী তথা কুরআন শরীফ  হাদীছ শরীফ-এর যথেষ্ট দলীল প্রমাণ থাকা সত্বেও সাধারণ আক্বলই যথেষ্ট যেহযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের খাদিম হলেন হযরত জিবরীল আলাইহিস সালামসহ সমস্ত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম
উনাদের যারা খাদিম হযরত ফেরেশতা আলাইহিমুস সালাম উনাদের নামে যদি আলাইহিস সালাম যুক্ত হতে পারে তাহলে উনাদের যারা সম্মানিত পিতা-মাতা উনাদের নামে আলাইহিস সালাম যুক্ত হবে না কেনমূলতউনাদের নামে আলাইহিস সালাম যুক্ত হওয়ার ক্ষেত্রে সর্বাধিক হক্বদার উনারাই  আর আহলে সুন্নাহ ওয়াল জামায়াতের ঐকমত্য হলোকোন নবী  রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পিতা-মাতা কেউই কাফির কিংবা মুশরিক ছিলেন না উনারা প্রত্যেকেই ঈমানদার ছিলেন এবং আল্লাহ পাক উনার মনোনীত  মক্ববুল বান্দা  বান্দীর অন্তর্ভুক্ত ছিলেন সুবহানাল্লাহ!
এরপর হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা পবিত্রা আহলিয়া-আযওয়াজ আলাইহিন্নাস সালাম উনারাও নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানে সম্মানিত উনারা হলেন উম্মতের মা উম্মতের রূহানী  ঈমানী পিতা হযরত নবী  রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের নাম মুবারক- যদি আলাইহিস সালাম-এর ব্যবহার অপরিহার্য হয় তাহলে যারা উম্মতের রূহানী  ঈমানী মা উনাদের নাম মুবারক- আলাইহাস সালাম-এর ব্যবহার অপরিহার্য হবে না কেন?
অতঃপর হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা আল-আওলাদসন্তান-সন্ততি উনারা তো নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র যাত-এর অংশপবিত্র দেহের অংশ কাজেইহযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মানের মতোই উনাদের আল-আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সম্মান করা ফরয-ওয়াজিব
অতএববলার অপেক্ষা রাখে না হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের যারা আল-আওলাদ উনাদের নাম মুবারক- আলাইহিস সালাম ব্যবহার করাটাই হচ্ছে উনাদের হক্ব

তৃতীয়তহযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের নাম মুবারক-এর সাথে ‘রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু যুক্ত করে বলতে হবে বা লিখতে হবে যেমন  প্রসঙ্গে কালামুল্লাহ শরীফ- একাধিক আয়াত শরীফ- হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের ফযীলত বর্ণনা প্রসঙ্গে ইরশাদ হয়েছে-
رضى الله عنهم ورضوا عنه
অর্থাৎআল্লাহ পাক তিনি হযরত ছাহাবায়ে কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম উনাদের প্রতি সন্তুষ্ট এবং উনারাও আল্লাহ পাক উনার প্রতি সন্তুষ্ট (সূরা বাইয়্যিনাহ)

চতুর্থতহযরত তাবিয়ীনতাবি-তাবিয়ীনইমামমুজতাহিদ  আওলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম যাঁরা অতীত হয়ে গেছেন উনাদের নাম মুবারক- ‘রহমতুল্লাহি আলাইহি যুক্ত করে ব্যবহার করতে হবে যেমন  প্রসঙ্গে কালামুল্লাহ শরীফ- ইরশাদ হয়েছে-
ان رحمة الله قريب من المحسنين
অর্থনিশ্চয়ই আল্লাহ পাক উনার রহমত মুহসিনীন বা আল্লাহওয়ালা উনাদের নিকটে
উপরে বর্ণিত দলীলভিত্তিক আলোচনা দ্বারা প্রতিভাত হয় যেআম বা সাধারণ মাসয়ালা বা ফতওয়া হলো, কুল-কায়িনাতের নবী  রসূলসাইয়্যিদুল মুরসালীনইমামুল মুরসালীনখাতামুন নাবিইয়ীননূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক- ‘ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যুক্ত করে বলতে হবে বা লিখতে হবে আর উনার পিতা-মাতা এবং উনার আহলে বাইতহযরত উম্মুল মুমিনীন  আল-আওলাদ উনাদের নাম মুবারক- আলাইহিস সালাম কিংবা আলাইহাস সালাম যুক্ত করে বলতে হবে বা লিখতে হবে
অনুরূপভাবে অন্যান্য নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম এবং উনাদের পিতা-মাতা  আল-আওলাদ উনাদের নাম মুবারক-এর সাথে ‘আলাইহিস সালাম কিংবা ‘আলাইহাস সালাম যুক্ত করে বলতে হবে বা লিখতে হবে
হযরত ছাহাবায়ে কিরাম উনাদের নাম মুবারক- ‘রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু যুক্ত করে বলতে হবে বা লিখতে হবে
আর হযরত তাবিয়ীনতাবি-তাবিয়ীনইমামমুজতাহিদ  আওলিয়ায়ে কিরাম যাঁরা অতীত হয়ে গেছেন উনাদের নাম মুবারক- ‘রহমতুল্লাহি আলাইহি বলতে হবে বা লিখতে হবে এটা হলো আম বা সাধারণ মাসয়ালা বা ফতওয়া
আর খাছ বা বিশেষ ফতওয়া মতেব্যক্তি বিশেষে আলাইহিস সালামরদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুরহমতুল্লাহি আলাইহি-এর মধ্যে ব্যতিক্রম বলা বা লিখা জায়িয রয়েছে তবে ‘ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম  বাক্যটি অন্যদের জন্য ব্যবহার জায়িয থাকলেও তা শুধুমাত্র নূরে মুজাসসামহাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক- বলা বা লেখার ক্ষেত্রে খাছ করে নেয়া উচিত এবং এটা আদবেরও অন্তর্ভুক্ত
এছাড়া অন্যান্য বাক্যগুলি ব্যবহারে কোন অসুবিধা নেই ফলেউঁচু স্তরের ওলীআল্লাহ হওয়ার কারণে হযরত খিযির আলাইহিস সালামহযরত লুক্বমান আলাইহিস সালামহযরত ইমাম মাহদী আলাইহিস সালাম উনাদের নাম মুবারক উচ্চারণকালে আলাইহিস সালাম ব্যবহার করা হয়ে থাকে একইভাবে হযরত আছিয়া আলাইহাস সালামহযরত উম্মু কুলছূম আলাইহাস সালাম উনাদের নাম মুবারক- আলাইহাস সালাম ব্যবহার করা হয়
আবার উঁচু স্তরের ওলীআল্লাহ হওয়ার কারণে হযরত বড় পীর ছাহেব রহমতুল্লাহি আলাইহিহযরত মুজাদ্দিদে আলফে ছানী রহমতুল্লাহি আলাইহি উনাদের নাম মুবারক- ‘রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ব্যবহৃত হতে দেখা যায়
উল্লেখ্যপুরুষের জন্য একজনের ক্ষেত্রে আলাইহিস সালামদুইজনের ক্ষেত্রে আলাইহিমাস সালামতিন বা ততোধিক হলে আলাইহিমুস সালাম ব্যবহার করার  নিয়ম আর মহিলার জন্য একজনের ক্ষেত্রে আলাইহাস সালামদুইজনের ক্ষেত্রে আলাইহিমাস সালাম এবং তিন বা ততোধিকের ক্ষেত্রে আলাইহিন্নাস সালাম ব্যবহার করার নিয়ম
অনুরূপভাবে ‘রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু ব্যবহারের নিয়ম হলোএকজন পুরুষের ক্ষেত্রে রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা-এর পর ‘আনহু দুইজনের ক্ষেত্রে ‘আনহুমা এবং তিন বা ততোধিকের জন্য ‘আনহুম আর একজন মহিলার ক্ষেত্রে ‘আনহাদুইজনের ক্ষেত্রে ‘আনহুমা এবং তিন বা ততোধিকের ক্ষেত্রে ‘আনহুন্না ব্যবহার করা
একইভাবে ‘রহমতুল্লাহি আলাইহি ব্যবহারের নিয়ম হলোএকজন পুরুষের ক্ষেত্রে ‘রহমতুল্লাহি শব্দের পর ‘আলাইহি দুজনের ক্ষেত্রে ‘আলাইহিমাতিন বা ততোধিকের ক্ষেত্রে ‘আলাইহিম আর মহিলার ক্ষেত্রে একজন হলে ‘আলাইহাদুজন হলে ‘আলাইহিমা এবং তিন বা অধিকজন হলে ‘আলাইহিন্না