ইমামুল আইম্মাহ, মুহইস্ সুন্নাহ,
কুতুবুল আলম,
মুজাদ্দিদে আ’যম,
আওলাদুর রসূল,
সাইয়্যিদুনা ইমাম রাজারবাগ শরীফ-এর
হযরত মুর্শিদ
ক্বিবলা মুদ্দা
জিল্লুহুল আলী এক ক্বওল শরীফ-এ একথা
বলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
মহান আল্লাহ
পাক ইরশাদ
করেন, “ঐ
ব্যক্তি সফলতা
লাভ করেছে
যে নিজেকে
ইছলাহ বা
পরিশুদ্ধ করেছে।”
আর হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ
হয়েছে, “আদম
সন্তানের শরীরে
এক টুকরা
গোশত আছে,
যেটা পরিশুদ্ধ
হলে গোটা
শরীর পরিশুদ্ধ
হয়ে যায়
আর সে
গোশতের টুকরা
অপরিশুদ্ধ হলে গোটা শরীরই অপরিশুদ্ধ
হয়ে যায়;
সাবধান! ওই
গোশতের টুকরা
হচ্ছে, ‘ক্বলব’।”
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন-
কুরআন শরীফ,
হাদীছ শরীফ
দ্বারা প্রমাণিত
হয় যে,
প্রত্যেক মুসলমান
নর-নারীর
ক্বলব বা
অন্তর ইছলাহ
বা পরিশুদ্ধ
করা ফরয। আর
ক্বলব পরিশুদ্ধ
করতে হলে
হক্কানী-রব্বানী
শায়খ-এর
নিকট বাইয়াত
হয়ে ছোহবত
ইখতিয়ার করে
শায়খ-এর
নিকট থেকে
ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ
হাছিল করতে
হবে।
তাই আল্লাহ
পাক বান্দাদেরকে
নির্দেশ দিয়ে
বলেন, “হে
ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহ পাককে ভয়
কর এবং
হক্কানী-রব্বানী
ওলী বা
শায়খ-এর
ছোহবত ইখতিয়ার
কর।”
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
হযরত ছাহাবায়ে
কিরাম রদ্বিয়াল্লাহু
আনহুম নূরে
মুজাস্সাম,
হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম-উনার হাত
মুবারকে বাইয়াত
হয়ে, ছোহবত
ইখতিয়ার করে,
ফয়েজ তাওয়াজ্জুহ
হাছিল করে
ইছলাহ প্রাপ্ত
হয়েছেন।
এ প্রসঙ্গে
হাদীছ শরীফ-এ উল্লেখ
আছে, নূরে
মুজাস্সাম
হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম
বলেন, “তোমরা
ততক্ষণ পর্যন্ত
মুমিনে কামিল
হতে পারবেনা,
যতক্ষণ পর্যন্ত
তোমাদের পিতা-মাতা, সন্তান-সন্তুতি, ধন-সম্পদ এমনকি
নিজের জীবনের
চেয়েও আমাকে
বেশি মুহব্বত
না করবে।”
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
আমীরুল মু’মিনীন হযরত
উমর ইবনুল
খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু
তায়ালা আনহু
উক্ত হাদীছ
শরীফ শুনে
বলেন, “ইয়া
রসূলাল্লাহ, ইয়া হাবীবাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম!
আমি সবকিছু
থেকে আপনাকে
বেশি মুহব্বত
করি এতে
কোন সন্দেহ
নেই।
তবে আমার
জীবন থেকে
এখনও আপনাকে
বেশি মুহব্বত
করতে পারিনি। আমি
কি মু’মিনে কামিল
হতে পেরেছি?
নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ
হুযূর পাক
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
আপনি এখনো
মুমিনে কামিল
হতে পারেননি। তখন
হযরত উমর
ইবনুল খত্তাব
রদ্বিয়াল্লাহু আনহু কাঁদতে লাগলেন।
নূরে মুজাস্সাম হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেন,
হে উমর
রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু আপনি কাঁদছেন
কেন? জবাবে
হযরত উমর
ইবনুল খত্তাব
রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন, ইয়া
রসূলাল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম!
যে মু’মিনে কামিল
হওয়ার জন্য
সবকিছু ত্যাগ
করলাম সেই
মু’মিনে
কামিলই যদি
না হতে
পারি তখন
আফসুস ছাড়া
আর কি
থাকতে পারে। তখন
নূরে মুজাস্সাম হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম বলেন,
হে উমর
রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু আপনি আমার
কাছে আসুন,
তিনি কাছে
গেলেন।
নূরে মুজাস্সাম হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম উনার
হাত মুবারক
হযরত উমর
ইবনুল খত্তাব
রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু-এর সিনা
মুবারককে স্পর্শ
করালেন।
অর্থাৎ ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ দান
করলেন, সাথে
সাথে হযরত
উমর ইবনুল
খত্তাব রদ্বিয়াল্লাহু
তায়ালা আনহু
বলে উঠলেন,
ইয়া রসূলাল্লাহ,
ইয়া হাবীবাল্লাহ
ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এখন
আপনার খাছ
ফয়েজ তাওয়াজ্জুহ
লাভ করার
পর আমার
এরূপ অবস্থা
হয়েছে যে,
আপনার জন্য
আমি একজন
কেন শত
সহস্র উমর
জান কুরবার
করতে প্রস্তুত। (সুবহানাল্লাহ)
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,এটাকেই বলে
ফয়েজ তাওয়াজ্জুহ
যা নায়িবে
নবী বা
ওরাছাতুল আম্বিয়াগণ
ওয়ারিছ স্বত্ব
হিসেবে সিনা
ব সিনা
লাভ করেন। তাই
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ
হয়েছে, “আলিমগণ
নবীগণের ওয়ারিছ।”
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
কাইয়ূমে আউয়াল
হযরত মুজাদ্দিদে
আলফে ছানী
রহমতুল্লাহি আলাইহি বলেন, “যে ব্যক্তি
ইলমে ফিক্বাহ
ও ইলমে
তাছাউফ উভয়
প্রকার ইলমের
অধিকারী সে
ব্যক্তিই সত্যিকার
আলিম বা
নায়িবে নবী।”
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
মালিকী মাযহাবের
ইমাম, ইমামুল
আইম্মা, হযরত
ইমাম মালিক
রহমতুল্লাহি বলেন, “যে ব্যক্তি ইলমে
ফিক্বাহ শিক্ষা
করলো কিন্তু
ইলমে তাছাউফ
অর্জন করলো
না সে
ফাসিক।
আর যে
ব্যক্তি ইলমে
তাছাউফের দাবি
করে অথচ
ইলমে ফিক্বাহ
স্বীকার করে
না সে
ব্যক্তি যিন্দিক,
আর যিনি
ইলমে ফিক্বাহ
ও ইলমে
তাছাউফ উভয়
প্রকার ইলমের
অধিকারী তিনিই
মুহাক্কিক অর্থাৎ হাক্বীক্বী নায়িবে নবী।”
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্
নাবিয়্যীন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম
যেরূপ হযরত
ছাহাবায়ে কিরাম
রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুমগণকে ইলমে ফিক্বাহ
ও ইলমে
তাছাউফ শিক্ষা
দিয়েছেন ও
ফয়েজ তাওয়াজ্জুহ
দান করেছেন, উনার অনুসরণে
নায়েবে নবী
ওয়ারাছাতুল আম্বিয়া তথা হক্কানী ওলীআল্লাহগণও
স্বীয় মুরীদদেরকে
ইলমে ফিক্বাহ
ও ইলমে
তাছাউফ শিক্ষা
দেন এবং
ফয়েজ তাওয়াজ্জুহ
দান করে
তাদের অন্তরকে
ইছলাহ বা
নূরানী করে
থাকেন।
যেহেতু হক্কানী-রব্বানী ওলীগণই
হচ্ছেন- নূরে
মুজাস্সাম
হুযূর পাক
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর
নায়িব বা
কায়িম মুকাম।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
সূরা নিসায়
আল্লাহ পাক
ইরশাদ করেন,
“তোমরা আল্লাহ
পাক, উনার
হাবীব ও
উলিল আমর
তথা হক্কানী-রব্বানী ওলীগণের
ইতায়াত বা
অনুসরণ কর।”
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
হাদী বা
পথ প্রদর্শকের
জন্য যেই
যোগ্যতা, কামালিয়াত,
রূহানিয়াত ইত্যাদির প্রয়োজন, নবীর ওয়ারিছ
বা ওলীগণ
ওয়ারিছ সূত্রে
অর্থাৎ সিনা-ব-সিনা
এবং ছোহবতের
মাধ্যমে সাইয়্যিদুল
মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর পাক
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর
তরফ হতে
তা লাভ
করে আসছেন। এজন্য
খালিছ খিলাফতপ্রাপ্ত
ওলী, যিনি
কোন খালিছ
ওলীর ছোহবতে
থেকে যিকির-ফিকির, রিয়াযত-মুশাক্কাত করে
জাহির-বাতিন
ইছলাহ করেছেন;
ঈমানী, আক্বাইদী,
ইলমী, আমলী
সবকিছুর ক্ষেত্রে
শুদ্ধতা ও
পূর্ণতা হাছিল
করেছেন, উনার
নিকট বাইয়াত
হওয়া ব্যতীত
কেউ ইছলাহ
হাছিল করতে
পারবে না।
অর্থাৎ আল্লাহ পাক
ও উনার
রসূল হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম-উনাদের
সাথে নিস্বত রয়েছে,
সেরূপ শায়খ
বা পীর
ছাহেবের দ্বারাই
মুরীদের বাহ্যিক
ও অভ্যন্তরীণ
সবক্ষেত্রে ইছলাহ লাভ হয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
নবী-রসূল
আলাইহিস সালাম-এর উম্মত
না হয়ে
যেরূপ হিদায়েত
লাভ করা
যায় না,
তদ্রুপ কামিল
মুর্শিদ বা
পীর ছাহেবের
নিকট বাইয়াত
না হয়েও
ইছলাহ বা
পরিশুদ্ধতা লাভ করা যায় না। বরং
শয়তানী প্রবঞ্চনায়
পড়ে গুমরাহীতে
নিপতিত হওয়াই
স্বাভাবিক।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
যারা কামিল
মুর্শিদের নিকট বাইয়াত হয় না
তারা পথভ্রষ্ট। কারণ
তখন তাদের
পথ প্রদর্শক
হয় শয়তান। তাই
সুলতানুল আরিফীন
হযরত বায়েজীদ
বোস্তামী রহমতুল্লাহি
আলাইহি, সাইয়্যিদুত
ত্বয়েফা হযরত
জুনায়েদ বাগদাদী
রহমতুল্লাহি আলাইহি, হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত
ইমাম গাজ্জালী
রহমতুল্লাহি আলাইহিসহ আরো অনেকেই বলেছেন
যে, “যার
কোন পীর
বা মুর্শিদ
নেই তার
মুর্শিদ বা
পথ প্রদর্শক
হলো শয়তান।’
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
ওহাবী, খারিজী,
জামাতি, লা-মাযহাবী, সালাফীরা
বলে থাকে
যে, শায়খ-এর নিকট
বাইয়াত হওয়া
মুস্তাহাব।
মূলতঃ তাদের
এ বক্তব্য
সম্পূর্ণই ভূল ও কুরআন সুন্নাহ
বিরোধী।
কারণ ইলমে
তাছাউফ অর্জন
করা যদি
ফরয হয়,
আর শায়খ ব্যতীত যদি
ইলমে তাছাউফ
অর্জন করা
সম্ভব না
হয় তাহলে
শায়খের নিকট
বাইয়াত হওয়া
কি করে
মুস্তাহাব হতে পারে?
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
উছুলের কিতাবে
উল্লেখ আছে,
“যেটা ব্যতীত
ফরয পূর্ণ
হয়না, সেটাও
ফরয।”
তাই বলার
অপেক্ষাই রাখেনা
যে, শায়খ-এর নিকট
বাইয়াত হওয়া
ফরয।
কারণ শায়খ-এর নিকট
বাইয়াত হওয়া
ব্যতীত ইলমে
তাছাউফ অর্জন
করা যায়
না।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
হুজ্জাতুল ইসলাম হযরত ইমাম গাজ্জালী
রহমতুল্লাহি আলাইহি, গাউছুল আ’যম
হযরত বড়
পীর ছাহেব
রহমতুল্লাহি আলাইহি, হযরত মুজাদ্দিদে আলফে
ছানী রহমতুল্লাহি
আলাইহিসহ আরো
অনেকেই তাঁদের
কিতাবে “শায়খ-এর নিকট
বাইয়াত হওয়াকে
ফরয বলে
ফতওয়া দিয়েছেন।”
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
মূল কথা
হলো- হক্কানী-রব্বানী ওলী
বা শায়খ-এর নিকট
বাইয়াত হওয়া
ও উনার
ছোহবত এখতিয়ার
করা ব্যতীত
কারো পক্ষেই
ইছলাহ বা
কামিয়াবী অর্জন
করা সম্ভব
নয়।
বরং তার
হালাকী বা
ধ্বংস অনিবার্য। তাই
হানাফী মাযহাবের
ইমাম, ইমামে
আ’যম
হযরত আবু
হানীফা রহমতুল্লাহি
আলাইহি বলেন,
“যদি আমি
আমার শায়খ
হযরত ইমাম
বাকির ও
হযরত ইমাম
জাফর সাদিক
রহমতুল্লাহি আলাইহি এই দু’জনের
কাছে বাইয়াত
হয়ে দুই
বৎসর উনাদের
ছোহবতে না
থাকতাম তবে
আমি নিশ্চিত
হালাক বা
ধ্বংস হয়ে
যেতাম।”
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
হযরত মুর্শিদ
ক্বিবলা মুদ্দা
জিল্লুহুল আলী বলেন, তাই হক্কানী-রব্বানী ওলীআল্লাহ
বা শায়খ-এর ছোহবতে
যাওয়া ও উনাদের কাছে
বাইয়াত হয়ে উনাদের ক্বলবের
বরকতময় নূর
দ্বারা নিজ
ক্বলবকে নূরানী
বা ইছলাহ
করা সকল
মুসলমান নর-নারীর জন্য
ফরযে আইন।