“নূরে
মুজাস্সাম,
হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম-এর পিতা-মাতা আলাইহিমাস সালাম উনারা ফিতরাত
যুগের অন্তর্ভুক্ত
ছিলেন এবং উনারা দ্বীনে
হানীফের উপর
কায়িম ছিলেন। উনারা জান্নাতী তো
অবশ্যই বরং
জান্নাত উদগ্রীব
হয়ে আছে উনারা কখন
জান্নাতে প্রবেশ
করবেন। উনারা জান্নাতে
প্রবেশ করলেই
জান্নাত কামিয়াব
এবং জান্নাত-এর জান্নাত
নামের সার্থকতা
হাছিল হবে। এর
বিপরীত আক্বীদা
পোষণ করা
কাট্টা কুফরীর
অন্তর্ভুক্ত।”
যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ,
যামানার ইমাম
ও মুজতাহিদ,
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমামুল আ’ইম্মাহ, কুতুবুল
আলম, আওলাদে
রসূল, সাইয়্যিদুনা
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী রাজারবাগ
শরীফ-এ
এক আলোচনা
মজলিসে এসব
কথা বলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন্
নাবিয়্যীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম-উনার
আনুষ্ঠানিক নুবুওওয়াত ঘোষণার বহু পূর্বে
এবং হযরত
ঈসা আলাইহিস্
সালাম-এর
থেকে প্রায়
পাঁচশত বছর
পরে উনার
পিতা-মাতা
আলাইহিমাস্ সালাম উভয়েই বিছাল শরীফ
লাভ করেন। যাঁরা
কোন নবীর
আমল পাননি,
যাঁদের নিকট
ইসলামের দাওয়াত
পৌঁছেনি এবং
যাঁরা দুই
নবীর অন্তর্বর্তীকালীন
সময়ে ইন্তিকাল
করেন।
এ সময়টাকে
বলা হয়
ফিতরাত যুগ। কার
আযাব হবে
আর কার
আযাব হবে
না।
এ প্রসঙ্গে
মহান আল্লাহ
পাক ইরশাদ
করেন, “রসূল
প্রেরণ ব্যতিরেকে
আমি কাউকে
শাস্তি দেইনা।” (সূরা
বণী ইসরাইল-১৫)
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
দুই নবীর
অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে ইন্তিকালকারীগণ
আহলে ফিতরাত
বিধায় উনাদের
হুকুম ব্যতিক্রম। অর্থাৎ উনারা যদি
শুধু কুফরী
ও শিরিকী
থেকে মুক্ত
থাকেন তাহলে উনারা আযাব
বা শাস্তি
থেকেও মুক্ত
থাকবেন এটাই
ফতওয়া।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
আখিরী নবী,
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ
হুযূর পাক
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর
পিতা-মাতা
আলাইহিমাস্ সালাম উনারা কোন প্রকার কুফরী
ও শিরিকী
করেননি।
অর্থাৎ উনারা
উভয়ে দ্বীনে
হানীফে কায়িম
ছিলেন। উনারা কখনো
তাওহীদ বিরোধী
কোন আমল
করেছেন এমন
কোন প্রমাণ
আল্লাহ পাক-এর যমীনে
কেউ পেশ
করতে পারবে
না।
এ বিষয়ে
সমস্ত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি
আলাইহিমগণ একমত পোষণ করেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
‘তিবরানী শরীফ’এ উল্লেখ
আছে যে,
নিম্নবর্ণিত ব্যক্তিগণ আল্লাহ পাক-এর
একত্ববাদে বিশ্বাসী ছিলেন এবং উনারা
পাক-নাপাকীরও
বিশ্বাসী ছিলেন। যদি উনাদের কেউ
নাপাক হতেন,
তাহলে অজু-গোসল করে
পবিত্র হতেন,
এমনকি উনারা
হযরত ইব্রাহীম আলাইহিস্
সালা-এর
দ্বীনে বিশ্বাসী
হয়ে আমল
করতেন। উনাদের নাম
মুবারক হলো-
১. হযরত
আব্দুল্লাহ আলাইহিস্ সালাম, ২. হযরত
আমিনা আলাইহাস্
সালাম, ৩.
হযরত আসওয়াদ
বিন সারারা
বিন মায়রুর
আনসারী রহমতুল্লাহি
আলাইহি, ৪.
হযরত মুহম্মদ
বিন মাসলামা
রহমতুল্লাহি আলাইহি ও ৫. হযরত
আবূ কাউস
বিন সালমা
রহমতুল্লাহি আলাইহি ইত্যাদি।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
“তাফসীরে কবীর,
খাযিন, রহুল
বয়ান, রুহুল
মায়ানী” ইত্যাদি
কিতাবে বর্ণিত
আছে, স্বয়ং
ছাদিকে মাছদুক্ব
নবী হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম যেরূপ
আল্লাহ পাক-এর ওয়াহদানিয়াতে
বিশ্বাসী ছিলেন
তদ্রুপ উনার
পিতা-মাতা
আলাইহিমাস্ সালামও ওয়াহদানিয়াতে বিশ্বাসী ছিলেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
আখিরী নবী,
নূরে মুজাস্সাম হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম ইরশাদ
করেন, “আমি
সর্বদা পবিত্র
পৃষ্ঠ মুবারক
হতে পবিত্রা
রেহেম শরীফ-এ স্থানান্তরিত
হয়েছি।
আমার পূর্ববর্তী
যত পুরুষ
ও মহিলা
হযরত আদম
আলাইহিস্ সালাম হতে হযরত হাওয়া
আলাইহাস্ সালাম পর্যন্ত অতীত হয়েছেন, উনাদের কেউ
কাফির ছিলেন
না।”
(নূরে মুহম্মদী,
মাওয়াহেব, যারকানী)
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
আখিরী রসূল,
হাবীবুল্লাহ, নূরে মুজাস্সাম হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম সর্বযুগে
যুগশ্রেষ্ঠ বান্দা-বান্দীদের মাধ্যম দিয়ে
এসেছেন।
তাহলে উনারা
কি করে
কাফির, মুশরিক
হতে পারেন?
কারণ, প্রথমতঃ
কাফিররা হচ্ছে
নাপাক।
দ্বিতীয়ঃ সাধারণ
ঈমানদার দাসদাসীরাও
সমস্ত কাফির,
মুশরিকদের চেয়েও উত্তম।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ
হয়েছে, উহুদের
ময়দানে কিছু
ছাহাবী আখিরী
রসূল হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম-এর
মাথা মুবারকের
ক্ষতস্থান হতে নির্গত রক্ত মুবারক
যাতে যমীনে
না পড়তে
পারে সেজন্য উনারা তা
চুষে চুষে
পান করেছিলেন। এতদ্বশ্রবণে
তিনি উনাদেরকে
বললেন, তোমাদের
জন্য জাহান্নামের
আগুন হারাম
হয়ে গেলো। অর্থাৎ
তোমরা নিশ্চিত
জান্নাতী।
এছাড়া যে
সকল ছাহাবী
রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহুম হুযূর পাক
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর
শরীর মুবারকে
শিঙ্গা লাগিয়েছিলেন
এবং উনার
পেশাব মুবারক
পান করেছিলেন উনাদের ক্ষেত্রেও
তিনি উক্ত
সুসংবাদ দান
করেছিলেন।
(সুবহানাল্লাহ)
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
আখিরী রসূল,
সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম-এর
রক্ত মুবারক,
পেশাব মুবারক
স্বল্পকালীন, স্বল্প পরিমাণ পান করার
কারণে কোন
ব্যক্তির জন্য
যদি জান্নাত
ওয়াজিব হয়ে
যায় আর
জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়, তাহলে
খোদ নূরে
হাবীব ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম দীর্ঘ
সময় যাঁর
বা যাঁদের
রেহেম শরীফ-এ অবস্থান
করলেন এবং
এর পূর্বে
যাঁর বা
যাঁদের ললাট
মুবারকে অবস্থান
করলেন অর্থাৎ
নূরে মুজাস্সাম হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম-এর
পূর্ব পুরুষ
এবং পিতা-মাতা তাঁরা
সকলেই জান্নাতী
হবে না?
অবশ্যই হবেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
সমস্ত ইমাম-মুজতাহিদ ও
আউলিয়ায়ে কিরাম
রহমতুল্লাহি আলাইহিগণ ইজমা করেছেন, “যে
রওযা শরীফ-এর মাটি
মুবারক হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম-এর
শরীর মুবারক
স্পর্শ করে
আছে তা
আরশে আযীম
থেকেও বেশি
মর্যাদাবান ও সম্মানিত।” তাহলে
নূরে হাবীব
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে
পিতা-মাতা
ও পূর্বপুরুষ
আলাইহিমুস্ সালাম ধারণ করেছেন এবং
যাঁদের শরীর
মুবারকের স্পর্শে
ছিলেন উনাদের
ফযীলত কত
বেশি এবং উনারা কতটুকু
সম্মানিত তা
বলার অপেক্ষাই
রাখে না। আর
বেহেশতে উনাদের
সুউচ্চ মর্যাদা
সম্পর্কে দুনিয়াবাসী
কোন মানুষের
পক্ষে কল্পনা
করাও সম্ভব
নয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
হযরত আয়িশা
ছিদ্দীক্বা আলাইহাস সালাম হতে
বর্ণিত।
রসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
বিদায় হজ্জের
সময় তাঁর
মাতা-পিতাকে
জীবিত করে
ইসলামের কালিমা
প্রশিক্ষণ দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে
বর্ণিত আছে,
“নূরে মুজাস্সাম, হাবীবুল্লাহ
হুযূর পাক
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর
মু’জিযার
মধ্যে অন্যতম
হলো মৃতকে
জীবিত করা
এবং তাদের
সাথে কথা
বলা।
ইমাম কুরতুবী
রহমতুল্লাহি আলাইহি ‘তাযকিরাহ’
নামক কিতাবে
উল্লেখ করেন,
আল্লাহ পাক উনার হাবীব
হুযূর পাক
ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর
জন্য উনার
পিতা-মাতা
ও চাচাকে
জীবিত করেন। অতঃপর উনার পিতা-মাতা ঈমান
আনেন।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
এখন কেউ
প্রশ্ন করতে
পারে, নূরে
মুজাস্সাম,
হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম-এর পিতা-মাতা জান্নাতী
হওয়ার পরও
তাঁদেরকে কেন
জীবিত করে
ঈমানের তা’লীম দিয়ে
ঈমানদার বানালেন?
এর জাওয়াব হলো,
আরো অতিরিক্ত
ফযীলত ও
সম্মানের জন্য
অর্থাৎ ছাহাবিয়াত-এর খুছুছিয়াত
হাদিয়া করার
লক্ষ্যে।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
মিশকাত শরীফ-এ কবর
জিয়ারত অধ্যায়ে
বর্ণিত।
একদা নূরে
মুজাস্সাম,
হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম
আল্লাহ পাক-এর দরবারে উনার আম্মা
আলাইহাস্ সালাম-উনার রওজা শরীফ
জিয়ারত করার
আকাঙ্খা করলে
আল্লাহ পাক
জিয়ারত করার
অনুমতি প্রদান
করেন।
কারণ, হযরত
আমিনা আলাইহাস্
সালাম ঈমানদার
ছিলেন।
কাফিরদের কবর
জিয়ারত করা
নিষেধ।
তবে, মহিয়সী
আম্মা আলাইহাস্
সালাম-উনার
জন্য হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহ
পাক-এর
দরবারে ক্ষমা
প্রার্থনার অনুমতি চাইলে মহান আল্লাহ
পাক তা
রহিত করে
দেন।
কারণ, ক্ষমা প্রার্থনা
ঐ ব্যক্তির
জন্য প্রযোজ্য,
যে পাপী। আর
হযরত আমিনা
আলাইহাস্ সালাম ছিলেন নিঃসন্দেহে খালিছ
ঈমানদার।
কারো শিশু
সন্তান মারা
গেলে আমরা
তার জানাযা
নামাযে ক্ষমা
প্রার্থনার দোয়া ইস্তিগফার কোনটাই করিনা। কারণ
সে নিষ্পাপ
ও বেগুনাহ
অবস্থায় মারা
গেছে।
তাই তার
জন্য দোয়া
ইস্তিগফার করার প্রয়োজন নেই।
এই নীতিমালার
ভিত্তিতেই হযরত আমিনা আলাইহাস্ সালাম-এর রওজা
শরীফ জিয়ারত
করা হয়েছিলো
কিন্তু দোয়া
ত্যাগ করা
হয়েছিলো।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
যদি নবীদের
নবী, রসূলদের
রসূল হুযূর
পাক ছল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়া
সাল্লাম-উনার
পিতা-মাতা
আলাইহিমাস সালাম জান্নাতবাসী না হন
তাহলে আল্লাহ
পাক-এর
যমীনে এমন
কোন পিতা-মাতা খুঁজে
পাওয়া যাবে
কি- যারা
জান্নাতী হবে?
এটা কস্মিনকালেও
সম্ভব নয়।
মুজাদ্দিদে আ’যম,
ইমাম রাজারবাগ
শরীফ-এর
মামদূহ হযরত
মুর্শিদ ক্বিবলা
মুদ্দা জিল্লুহুল
আলী বলেন,
আহলে সুন্নত
ওয়াল জামায়াতের
ফতওয়া হলো,
আখিরী রসূল,
হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লাম-এর পিতা-মাতা আলাইহিমাস্
সালাম উভয়েই
জান্নাতী।
শুধু জান্নাতীই
নন বরং
জান্নাত উদগ্রীব
হয়ে আছে
কখন উনারা
জান্নাতে প্রবেশ
করবেন।
কারণ, উনারা
জান্নাতে প্রবেশ
করলেই জান্নাতের
একদিক থেকে
কামিয়াবী হাছিল
হবে।
অপরদিক থেকে
জান্নাত-এর
জান্নাত নামের
সার্থকতা হাছিল
হবে।
এতে বিন্দুমাত্র
সন্দেহ প্রকাশ
করাও কাট্টা
কুফরীর অন্তর্ভুক্ত।